Скачать с ютуб Swami Narayan Mandir, Joka Pailan Kolkata | One Day Trip | Largest Temple In Kolkata | в хорошем качестве

Swami Narayan Mandir, Joka Pailan Kolkata | One Day Trip | Largest Temple In Kolkata |

#swaminarayanmandir #pailan #joka শ্রী স্বামী নারায়ণ মন্দির, জোকা , মন্দির টি আধুনিক কিন্তু ভারতবর্ষের প্রাচীন মন্দিরের মতো অপূর্ব পাথরের কারুকার্য আছে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হ'ল এটির স্থাপত্য এবং নকশা design চমত্কার তবুও আধ্যাত্মিক, পুরো প্রাঙ্গণটি একটি প্রশংসনীয় কৌতুক দেয় যা একটি শান্ত এবং আরাম করার জন্য যথেষ্ট। মন্দির পাথরের ভাষ্কর্য পৌরাণিক কাহিনী তুলে ধরেছে।কলকাতা এবং কলকাতা সংলগ্ন বিভিন্ন স্থানে যতগুলি মন্দির রয়েছে তাদের মধ্যে প্রথম সারিতে রয়েছে শ্রী স্বামী নারায়ণ মন্দির। যদিও মন্দির, মসজিদ, গির্জা এদের কোন প্রথম সারি দ্বিতীয় সারি বলে কিছু হয় না কারন ঈশ্বর সব স্থানেই বিদ্যমান। তবুও জনসমাগম, ঐতিহাসিক গুরুত্ব ইত্যাদি বিষয়ের উপর আলোকপাত করে মোটামুটি একটি নকশা তৈরি করে নেওয়াই যায়। শ্রী স্বামী নারায়ণ মন্দির একটি আধ্যাত্মিক, স্বেচ্ছাসেবক চালিত প্রতিষ্ঠান। বিশ্বাস, ঐক্য এবং নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে হিন্দু আদর্শসমূহকে উত্সাহিত করে সমাজের উন্নতি ঘটানই প্রতিষ্ঠানটির মূল ভাবনা। ভগবান স্বামী নারায়ণ এবং তার “স্বামী নারায়ণ প্রতিষ্ঠান” এর প্রমুখ স্বামী মহারাজ শিক্ষার উপর ভিত্তি করে ব্যক্তি, পরিবার এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে যে সাদৃশ্য রয়েছে তার প্রচার করেন। প্রতিষ্ঠানটি বিশাল কর্মকাণ্ড জড়িত যেমন আধ্যাত্মিক অগ্রগতির উপর ভিত্তি করে জীবনকে সমর্থন করা, প্রয়োজনবোধে ব্যক্তিদের সাহায্য করা, একসাথে কাজ করা এবং আরো অনেক কিছু। প্রতিষ্ঠানটি তার কার্যক্রমের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও লাভ করেছে. স্বামী নারায়ণ মন্দির, এক কথায় একটি সামাজিক-আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। বর্তমানে দিল্লী, তেলেঙ্গানা, পশ্চিমবঙ্গ, গুজরাত, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, রাজাস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরাখন্ড, উত্তরপ্রদেশ সহ প্রায় সারা ভারতবর্ষের স্বামী নারায়ণ মন্দির রয়েছে। এছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ফিজি, কেনিয়া, মরিশাস, নিউজিল্যান্ড, ওমান, পাকিস্তান, সেচেলস, সুইডেন, তানজানিয়া, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, উগান্ডা, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ প্রায় সারা পৃথিবী জুড়ে স্বামী নারায়ণ মন্দির বর্তমান। বেশ কয়েক বছর আগে “স্বামী নারায়ণ প্রতিষ্ঠান” এর আধ্যাত্মিক গুরু প্রমুখ স্বামী মহারাজ কলকাতার নিকটবর্তী ডায়মণ্ড হারবার রোডের ধারে স্বামী নারায়ণ মন্দির তৈরির পরিকল্পনা করেন এবং মন্দিরটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন। ২০১৪ সালে মন্দিরটি সর্বসাধারনের জন্য খুলে দেওয়া হয়। কথিত আছে যে শ্রী স্বামী নারায়ণ গঙ্গা সাগর যাওয়ার সময় এই স্থানের উপর দিয়ে যাত্রা করেছিলেন। মন্দিরের মধ্যে ভগবান স্বামী নারায়ণ, শ্রী ঘনশ্যাম মহারাজ, শ্রী হরেকৃষ্ণ মহারাজ, রাধা-কৃষ্ণ, সীতা-রাম, হানুমানজী, শিব-পার্বতী এবং গণেশজীর মূর্তি রয়েছে। ●মূর্তি দর্শনের সময় প্রতিদিন সকাল ৭: ৩০ থেকে ১০: ১৫ দুপুর ১১: ১৫ থেকে ১২: ০০ বিকাল ০৪: ০০ থেকে ০৬: ১৫ সন্ধ্যা ০৭: ১৫ থেকে ০৮: ৩০ ●আরতির সময় সঙ্ঘের আরতি সকাল ৭: ৩০ রাজভোগ আরতি দুপুর ১১: ১৫ সন্ধ্যা আরতি সন্ধ্যা ০৭: ১৫ সায়ন আরতি রাত্রি ০৮: ৩০ প্রায় ২০০ একর জমির উপর তৈরি এই মন্দিরের অনেকগুলো অংশ আছে। প্রধানত মার্বেল, বেলেপাথর আর লালপাথর ব্যবহার করে এই অসাধারণ স্থাপত্যকীর্তি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে নিজের হাতে আপনি নিলকন্ঠ মুনি অভিষেক করতে পারেন। খুবই মনোরম পরিবেশ, কারুকার্য করা পাথরের মন্দির, মন্দিরের ভেতরের নিস্তব্ধ পরিবেশ আর আলো আঁধারি পরিবেশ খুবই উপভোগ্য, কারুকার্য করা নানান বাহারি গাছ, স্বামীনারায়ন মুর্তি দেখে মন প্রষণ্ণ হয়ে যাবে।মন্দিরের স্টোর থেকে সংগ্রহ করা মতো অনেক কিছুই আছে। ক্যান্টিং এ আছে সুস্বাদু নিরামিষ খাবার।ভালো লাগবে পরিবেশটা। ●ধর্মতলা থেকে বাসে করে মন্দির, জোকা/পৈলান।বেলা ১২টার সময়ে মন্দির বন্ধ হয়ে যায়। আবার মন্দির খোলা থাকে বিকেল ৪টে থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। নিজের গাড়ি নিয়ে যেতে পারেন পার্কিং জায়গা আছে।