Скачать с ютуб শ্রী শ্রী চন্দনেশ্বের জিউ এর চড়ক উৎসব। Sankoa Charak Utsav 2024 в хорошем качестве

শ্রী শ্রী চন্দনেশ্বের জিউ এর চড়ক উৎসব। Sankoa Charak Utsav 2024

#bengalifestival#paschimmedinipur পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলার খড়গপুর ২ নং ব্লকের অন্তর্গত সাঁকোয়া গ্রামে সাড়ম্বরে পালিত হলো এই ব্লকের অন্যতম জনপ্রিয় চড়ক উৎসব।চন্দনেশ্বর মন্দিরকে কেন্দ্র করে এখানে বিশাল মেলা বসে। কথিত আছে আজ যেখানে মন্দিরটি অবস্থিত সেখানে বিশাল জঙ্গল ছিল।ওই জঙ্গলে গ্রামের মালাকারদের গাভী দুধ দিত।পরবর্তীতে বলরামপুরের জমিদার বিপ্রমোহন চৌধুরী স্বপ্নাদেশ পেয়ে প্রায় ৩৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩০ ফুট উচ্চতা বিশিস্ট এই মন্দিরটি ১৩২৬ বঙ্গাব্দে তৈরি করেন। সেই থেকে প্রতি বছর চৈত্র সংক্রান্তিতে এখানে চড়ক উৎসব পালিত হয়ে আসছে। মূলত সংক্রান্তির দিন দশেক আগে থেকেই নিকটবর্তী গ্রাম থেকে কয়েকজন সন্ন্যাস নেন এবং শেষ দিন আরো অনেক ভক্ত জিভে কাঁটা গাঁথা,অগ্নিপাঠ,রজক ফোঁড়, চড়ক কাঠে ওপরে প্রদক্ষিনের মতো কঠোর ব্রত পালনের মধ্যে দিয়ে অনুগ্রহ লাভের চেষ্টা করেন।এই দিন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত্ থেকে হাজার পনেরো মানুষের সমাগম হয় এই মেলাকে কেন্দ্র করে। জনশ্রতি রয়েছে, ১৪৮৫ খ্রিষ্টাব্দে সুন্দরানন্দ ঠাকুর নামের এক রাজা এই পূজা প্রথম শুরু করেন। কথিত আছে, এই দিনে শিব-উপাসক বাণরাজা দ্বারকাধীশ কৃষ্ণের সংগে যুদ্ধে ক্ষত-বিক্ষত হয়ে মহাদেবের প্রীতি উৎপাদন করে আকাঙ্ক্ষায় ভক্তিসূচক নৃত্যগীতাদি ও নিজ গাত্ররক্ত দ্বারা শিবকে তুষ্ট করে অভীষ্ট সিদ্ধ করেন। এই পুজোর কিছু বিশেষ প্রথা রয়েছে, যা আজও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করা হয়। যেমন, জ্বলন্ত কয়লার ওপর দিয়ে হাঁটা, ছুরি এবং কাঁটার ওপর লাফানো, কুমিরের পুজো, শিবঠাকুরের বিয়ে, আগুনের উপর নাচ, শরীর বাণবিদ্ধ করে চড়কগাছে দোলা ইত্যাদি। এই পুজোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয়টি হল দৈহিক যন্ত্রণা। একে এই পুজোর এক বিশেষ অঙ্গ বলে মনে করা হয়। According to popular belief, a king named Sundarananda Tagore first started this puja in 1485 AD. It is said that on this day, the Shiva-worshipping monkey king Dwarkadhish got wounded in a battle with Krishna and, in his desire to appease Shiva with devotional dance songs and his own goat's blood, developed the love of Mahadev. This puja has some special rituals, which are observed with devotion even today. For example, walking on burning coals, jumping over knives and forks, worshiping crocodiles, marriage of Shivthakur, dancing on fire, swinging the body with arrows and swinging on a tree etc. The most significant aspect of this puja is physical suffering. It is considered a special part of this puja. পথনির্দেশ:রেলপথে বেনাপুর রেলওয়ে স্টেশনে নেমে টোটোতে করে প্রায় ৪ কিমি এলেই সাঁকোয়া গ্রামের এই মন্দিরে পৌঁছানো যায়। সড়কপথে NH-60 ধরে এসে সাঁকোয়া বাইপাসে নেমে ১ কিমির মতো এগোলেই এই মন্দিরে আসা যাবে। #bengalifestival #indianfestival #gajonutsov #kharagpur #paschimmedinipurfestival #shivpuja #haraharamahadev